শরীর ঠান্ডা রাখে
কাঁচা আমের পটাশিয়াম শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
চিনির পরিমাণ কম থাকার কারণে এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং ক্যালোরি নিয়ন্ত্রণে রাখে।অম্লতা ও বুক জ্বালাপোড়ায় কার্যকর
কাঁচা আম বমিভাব, অম্বল এবং যকৃতের সমস্যায় উপকারি।ঘামাচি ও ত্বকের অ্যালার্জি থেকে রক্ষা করে
গরমে অতিরিক্ত ঘাম এবং র্যাশের বিরুদ্ধে এটি রক্ষা করে।হজম শক্তি বাড়ায়
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সহায়তা করে এবং হজমশক্তি উন্নত করে।ডায়াবেটিস ও স্কার্ভি রোধে সহায়ক
নিয়মিত কাঁচা আম খেলে শরীর রোগ প্রতিরোধে সক্ষম হয়।চোখের যত্নে সহায়ক
এতে থাকা লুটেইন, জিয়াজ্যান্থিন ও ভিটামিন A চোখের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে
ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে
খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।ঘামের হারানো নুন-পানি পূরণ করে
অতিরিক্ত ঘামে বের হয়ে যাওয়া সোডিয়াম ক্লোরাইড ও আয়রন পূরণ করে।ত্বক ও চুলে প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনে
ক্লান্তি দূর করে এবং শরীরে প্রাণশক্তি ফিরিয়ে আনে।
যারা কাঁচা আমের স্বাদ উপভোগ করতে পারেন না, তারা কাঁচা আমের শরবত বা বিভিন্ন রেসিপিতে ব্যবহার করে এই গুণাগুণগুলি উপভোগ করতে পারেন। গরমে সুস্থ থাকতে কাঁচা আম সত্যিই একটি দারুণ বিকল্প!
0 comments:
Post a Comment