উত্তরাখণ্ডে পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, সকালে শুরু হওয়া যাত্রা শেষ হলো মৃত্যুর মিছিলে

উত্তরাখণ্ডে মর্মান্তিক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনা, প্রাণ হারালেন ৪ পর্যটক | তারিখ: ৮ মে ২০২৫

ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে আজ সকালেই ঘটে গেল এক মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। উত্তরকাশীর কাছে একটি পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত চারজন যাত্রী। আহত হয়েছেন আরও দুইজন। নিহতদের সবাই ছিলেন পর্যটক।

বৃহস্পতিবার সকালে দেহরাদুন থেকে ছেড়ে আসা হেলিকপ্টারটি হরশিল হেলিপ্যাডের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিল। সেখান থেকে পর্যটকদের প্রায় ৩০ কিলোমিটার সড়কপথে গঙ্গনানির দিকে নেওয়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু পথে দুর্ঘটনাটি ঘটে।

দুর্ঘটনার পরপরই রাজ্য দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনী (SDRF) এবং জেলা প্রশাসনের দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় এবং উদ্ধার কাজ শুরু করে। আহত যাত্রীদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

উত্তরকাশীর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলের দিকে রওনা হয়েছেন এবং প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে, দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু হয়েছে।

মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়া

উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি সামাজিক মাধ্যমে এই দুর্ঘটনার খবর শেয়ার করে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন,

“যারা দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন, সৃষ্টিকর্তা তাদের আত্মাকে শান্তি দিন এবং শোকাহত পরিবারগুলোকে এই অপূরণীয় ক্ষতি সহ্য করার শক্তি দিন।”

তিনি আহতদের সর্বাত্মক সহায়তা দেওয়ার জন্য প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়েছেন এবং জানান যে তিনি পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন।

পর্যটন নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে ভাবনার সময়

এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ি অঞ্চলে হেলিকপ্টার চলাচল ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। ভবিষ্যতে এমন ঘটনা এড়াতে প্রশাসনকে আরও সচেতন ও প্রযুক্তিনির্ভর হতে হবে।

Read More

যুদ্ধের ছায়ায় বাংলাদেশ: ভূরাজনৈতিক চাপ, শরণার্থী সংকট ও জাতীয় নিরাপত্তা

যুদ্ধের সম্ভাব্য প্রভাব ও বাংলাদেশের ভূরাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ: একটি বিশ্লেষণ

যদি দক্ষিণ এশিয়ায় পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরু হয়, তাহলে তার সবচেয়ে বড় ভিক্টিম হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বাংলাদেশ। এই সম্ভাব্য সংকটের কারণ কেবল সরাসরি সামরিক হামলার ঝুঁকি নয়, বরং এর বহুমাত্রিক অর্থনৈতিক, মানবিক ও কূটনৈতিক পরিণতির কারণেই বাংলাদেশ গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

প্রথমত, যুদ্ধ শুরু হলে ভারতের ত্রিপুরা, মেঘালয় ও আসাম রাজ্য থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শরণার্থী বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারে। এই অনুপ্রবেশের ফলে দেশের জনসংখ্যার ওপর চাপ বাড়বে এবং খাদ্য, বাসস্থান ও স্বাস্থ্যসেবায় সংকট দেখা দিতে পারে। এর পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থাও দুর্বল হয়ে পড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়।

দ্বিতীয়ত, যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে। বিশেষ করে ভারত ও চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক সম্পর্ক থাকায় এই দুই রাষ্ট্রের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হলে বাংলাদেশের সরবরাহ শৃঙ্খলে মারাত্মক প্রভাব পড়বে। যার ফলে মূল্যস্ফীতি, পণ্যসংকট এবং অর্থনৈতিক স্থবিরতা তৈরি হতে পারে।

তৃতীয়ত, যুদ্ধ যদি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক শক্তিগুলোর মধ্যকার প্রতিদ্বন্দ্বিতার চাপে পড়ে যেতে পারে। ভারত-চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া—এই দুটি ভূ-রাজনৈতিক ব্লকের মধ্যে অবস্থান নেয়ার জন্য বাংলাদেশের ওপর নানাবিধ কূটনৈতিক চাপ সৃষ্টি হতে পারে। এ ধরনের অবস্থানে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা কৌশলগতভাবে জটিল এবং অভ্যন্তরীণ নীতিনির্ধারণেও তা প্রভাব ফেলতে পারে।

এই প্রেক্ষাপটে স্পষ্ট হয়, যুদ্ধ কোনো রূপকথা নয় বরং এটি বহুমাত্রিক ধ্বংস ও অনিশ্চয়তার উৎস। যুদ্ধ প্রতিরোধে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা এবং আঞ্চলিক শান্তিরক্ষা প্রচারই হওয়া উচিত বাংলাদেশের অগ্রাধিকার। কোনো রাষ্ট্রের প্রতি পক্ষপাতিত্ব নয়, বরং জাতীয় স্বার্থকেই সর্বোচ্চ বিবেচনায় নেয়া উচিত।

Read More

র‍্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির আত্মহত্যা: চিরকুটে ব্যক্তিগত দুঃখের প্রকাশ

চট্টগ্রামে র‍্যাব কার্যালয়ে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত: ৭ মে ২০২৫

চট্টগ্রামে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব-৭) সদর দপ্তরে একটি মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। বুধবার (৭ মে) দুপুরে সেখানে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পলাশ সাহার গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে।

“আমার মৃত্যুর জন্য মা এবং বউ কেউ দায়ি না। আমিই দায়ি। কাউকে ভালো রাখতে পারলাম না। বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় এবং ভালো থাকে। মায়ের দায়িত্ব দুই ভাইয়ের উপর। তারা যেন মাকে ভালো রাখে। স্বর্ণ বাদে যা আছে তা মায়ের জন্য। দিদি যেন সব কো-অর্ডিনেট করে।”

পলাশ সাহা ৩৭তম বিসিএস (পুলিশ) ক্যাডারের কর্মকর্তা ছিলেন এবং তার বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। পুলিশ বিভাগের বিশেষ শাখায় (এসবি) দায়িত্ব পালন শেষে সম্প্রতি তিনি র‍্যাবে বদলি হয়ে যোগ দেন।

র‍্যাবের মুখপাত্র জানান, “পারিবারিক কারণে মানসিক চাপে ছিলেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখনো তদন্ত চলছে এবং পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখতে সময় লাগবে।”

এই মর্মান্তিক ঘটনায় সহকর্মীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরিবার ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে পুরো বাহিনী।

Read More

পাক-ভারত উত্তেজনায় বিপর্যস্ত আকাশপথ, বাংলাদেশগামী তিন ফ্লাইট মাঝপথেই ফিরে গেল

ভারতের হামলায় পাকিস্তানের আকাশসীমা অনিরাপদ, বাংলাদেশগামী তিনটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট মাঝপথে ফিরে গেল

ঢাকা, ৭ মে ২০২৫ – ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির জেরে পাকিস্তানের আকাশসীমা অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। ভারতের সামরিক অভিযানের প্রেক্ষাপটে, মঙ্গলবার মধ্যরাতে পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মিরের বিভিন্ন স্থানে মিসাইল হামলা চালানো হয়। এর প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে। বাংলাদেশগামী তিনটি আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে মাঝপথ থেকে ফিরে গেছে।

কোন কোন ফ্লাইট ফিরেছে?

ফ্লাইট তিনটি হচ্ছে:

• তুরস্ক থেকে আসা টার্কিশ এয়ারলাইন্স TK-712
• কুয়েত সিটি থেকে ঢাকাগামী জাজিরা এয়ারওয়েজের J9-531
• কুয়েত থেকে উড্ডয়ন করা জাজিরা এয়ারওয়েজের J9-533

তিনটিই পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার করে বাংলাদেশে পৌঁছানোর কথা ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেসব রুটকে ঝুঁকিপূর্ণ মনে করে ফ্লাইটগুলো গন্তব্য পরিবর্তন করে।

বিকল্প গন্তব্যে অবতরণ

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম জানান, পরিস্থিতি অনিশ্চিত হওয়ায় ফ্লাইটগুলো নিরাপদ বিকল্প গন্তব্য বেছে নেয়।

• টার্কিশ এয়ারলাইন্সের TK-712 ওমানের মাসকাট আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
• J9-531 ফ্লাইটটি দুবাইয়ে অবতরণ করে।
• J9-533 ফ্লাইটটি কুয়েত থেকে উড্ডয়নের পর আবার কুয়েতেই ফিরে যায়।

এখনকার অবস্থা

তিনি আরও জানান, আজ সকাল থেকে ডাইভার্টেড ফ্লাইটগুলো ধীরে ধীরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ শুরু করেছে। ফ্লাইট ট্র্যাকিং প্ল্যাটফর্ম Flightradar24-এর তথ্যানুযায়ী, এসব ফ্লাইট নিরাপদ বিকল্প রুট বেছে নিয়ে অবতরণ করেছে।

আন্তর্জাতিক রুটে ব্যাঘাত

ঢাকা বিমানবন্দর সূত্র জানায়, বেশ কয়েকটি মধ্যপ্রাচ্য রুটে চলাচলকারী ফ্লাইট সাধারণত পাকিস্তানের আকাশ ব্যবহার করে। বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা বিকল্প রুট ব্যবহার করলেও ফ্লাইটে বড় কোনো বিঘ্ন ঘটেনি।

সামরিক অভিযানের প্রেক্ষাপট

ভারত 'অপারেশন সিঁদুর' নামে সামরিক অভিযান শুরু করেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। এই অভিযানের আওতায় পাকিস্তান ও পাকিস্তান-শাসিত জম্মু ও কাশ্মিরে নয়টি স্থানে হামলা চালানো হয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে পাকিস্তানের আকাশসীমায় সতর্কতা জারি করা হয়েছে, যার ফলে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।

Read More

কাশ্মির-উত্তর ভারতে বিমানবন্দর বন্ধ, ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় আতঙ্কে যাত্রীরা

কাশ্মির ও উত্তর ভারতে একাধিক বিমানবন্দর বন্ধ, আতঙ্কে সাধারণ যাত্রীরা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক | ৭ মে ২০২৫

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনার প্রেক্ষিতে কাশ্মির ও উত্তর ভারতের বেশ কয়েকটি বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এতে চরম উদ্বেগ ও আতঙ্ক ছড়িয়েছে যাত্রীদের মধ্যে।

ভারত সরকার দাবি করেছে, মঙ্গলবার মধ্যরাতে পাকিস্তান-administered আজাদ কাশ্মিরসহ মোট ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে। এর জবাবে পাল্টা আক্রমণ চালিয়েছে পাকিস্তান, যার ফলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।

ভারতের নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের শ্রীনগরের প্রধান বিমানবন্দরটি ইতোমধ্যে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি। পাশাপাশি, লেহ, অমৃতসর, চণ্ডীগড়, বিকানের ও ধর্মশালার মতো উত্তর ভারতের গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরগুলোতেও ফ্লাইট চলাচল বন্ধ বা ব্যাহত হচ্ছে।

ভারতের অন্যতম বৃহৎ বিমান সংস্থা ইন্ডিগো জানিয়েছে, বর্তমান আকাশসীমার নিরাপত্তা পরিস্থিতির পরিবর্তনের কারণে ফ্লাইটে প্রভাব পড়ছে। স্পাইসজেটও একই ধরনের সতর্কতা জারি করেছে।

এ বিষয়ে আল জাজিরা জানায়, এই সিদ্ধান্ত নিরাপত্তা হুমকি নাকি সরাসরি সামরিক পরিস্থিতিজনিত—তা এখনও পরিষ্কার নয়। তবে ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে সামরিক সংঘাত বৃদ্ধির ফলে এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গকে জানিয়েছেন, ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে তারা পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছে এবং কিছু ভারতীয় সেনাকে বন্দি করেছে।

বর্তমান উত্তেজনা যতই বাড়ছে, ততই সীমান্ত ঘেঁষা অঞ্চলে ও ভারতের অভ্যন্তরে জনজীবনে এর প্রভাব গভীরভাবে পড়ছে।

Read More

Can India Really Cut Off Pakistan’s Water Supply? Experts Weigh In

Can India Really Stop River Water From Flowing Into Pakistan?

April 25, 2025

As tensions flare between India and Pakistan following a deadly militant attack in Kashmir, India has taken a bold step—suspending the decades-old Indus Waters Treaty (IWT). The move has sparked a wave of questions, chief among them: Can India actually stop river water from flowing into Pakistan?

What Is the Indus Waters Treaty?

Signed in 1960 and brokered by the World Bank, the IWT was a rare example of peaceful cooperation between the two nuclear-armed neighbors. It gave India control over the eastern rivers—Ravi, Beas, and Sutlej—while Pakistan received 80% of the western rivers—Indus, Jhelum, and Chenab.

Despite multiple wars and cross-border tensions, the treaty had endured—until now. India’s suspension of the treaty is a response to what it calls Pakistan’s support for terrorism, a claim Islamabad denies. Pakistan, in turn, has warned that cutting water flow would be treated as an "act of war."

Does India Have the Power to Stop Water Flow?

Technically, India is the upstream country, which gives it a geographical advantage. But experts say that India currently lacks the infrastructure to block or divert large volumes of water from the western rivers, especially during the monsoon or high-flow periods.

"Most of India’s hydropower plants in the region are run-of-the-river projects," says Himanshu Thakkar, a water resource expert. "They use flowing water to generate power without storing it in large quantities."

India has not even fully used its 20% share of the western rivers under the treaty, partly due to terrain challenges and delays in building large dams and storage infrastructure.

What Could Change?

With the suspension of the treaty, India no longer needs to share project plans or hydrological data with Pakistan. This could mean:

• Building new dams and storage systems without informing Pakistan
• Flushing silt from reservoirs without prior notice
• Stopping the flow of flood-related data, which could impact flood preparedness downstream in Pakistan

Experts believe any real impact on Pakistan would be felt more during the dry season, when water availability is naturally low and every drop matters.

Could India "Weaponize" Water?

The concept of using water as a geopolitical weapon—sometimes called a “water bomb”—has been raised. This could involve holding back water and releasing it suddenly to cause flooding downstream. However, experts caution that this is risky and could backfire, even flooding Indian territory since most Indian dams are located far from the border.

What’s China’s Role?

The regional water politics get even more complex when China enters the picture. China controls the upper reaches of both the Indus and Brahmaputra rivers and is currently building the world’s largest dam on the Yarlung Tsangpo, which flows into India as the Brahmaputra.

In 2016, following another attack in Kashmir, China blocked a tributary of the river, a move seen by some as strategic support for Pakistan. India fears similar disruptions could give China leverage over its water security in the future.

The Bigger Picture

India’s suspension of the IWT represents a dramatic shift in South Asia’s water diplomacy. Whether it results in concrete action or remains a political statement depends on what happens next—especially as both countries face increasing pressure from the international community to de-escalate.

But one thing is clear: in a region already burdened with climate stress, any disruption to water sharing agreements could have devastating consequences for agriculture, power, and livelihoods on both sides of the border.

Read More

India Strikes Pakistan: What We Know About the Cross-Border Military Operation

India Strikes Back: What We Know About the Cross-Border Attack on Pakistan and PoK

India has launched a series of precision strikes across the border in Pakistan and Pakistan-administered Kashmir (PoK), marking a significant escalation just two weeks after a deadly attack on tourists in Indian-administered Kashmir. Dubbed "Operation Sindoor", the Indian Defence Ministry says the mission aimed to hold those responsible for the April 22 militant attack in Pahalgam accountable — an assault that claimed 26 lives, including 25 Indian nationals and one Nepali tourist.

India’s Objective: Targeting Terror Infrastructure

According to India’s defence ministry, nine sites were targeted — all described as "terrorist infrastructure" used for planning and directing attacks. The ministry emphasized that no Pakistani military bases were hit, describing the operation as "focused, measured, and non-escalatory."

Pakistan’s Response and Counterclaims

Pakistan’s reaction was swift and strong. Prime Minister Shehbaz Sharif condemned the operation, calling it a "heinous act of aggression" and warning that it "will not go unpunished." Pakistan’s military reported that Indian airstrikes hit areas in Muzaffarabad and Kotli (PoK) and Bahawalpur in Punjab, claiming civilian areas were struck.

Lt Gen Ahmed Sharif Chaudhry, the military’s spokesperson, claimed at least 26 people were killed and 46 injured in the strikes. In retaliation, Pakistan says it shot down five Indian aircraft and a drone—a claim that India has not officially confirmed. Meanwhile, Indian authorities reported that at least 10 civilians were killed due to Pakistani shelling on its side of the Line of Control (LoC).

The Pahalgam Attack: What Triggered the Strikes?

The catalyst for the Indian strikes was the April 22 terrorist attack in Pahalgam, a scenic tourist destination in Kashmir. Survivors of the attack reported that militants appeared to target Hindu men. It was the deadliest civilian attack in the region in 20 years and the first major assault since India revoked Kashmir’s special status in 2019 (Article 370).

Indian Prime Minister Narendra Modi vowed justice, promising that those responsible would be "punished beyond their imagination." Although no specific group has been officially named, Indian police alleged that two of the attackers were Pakistani nationals. Pakistan, however, has denied any connection to the incident.

Rising Tensions and Diplomatic Fallout

In the two weeks following the Pahalgam attack, tensions between the two nuclear-armed nations escalated rapidly. Both sides expelled diplomats, suspended visa services, and even closed some border crossings. Many observers believed a retaliatory strike was imminent, much like India's 2019 airstrikes on Balakot following the Pulwama bombing.

Kashmir: A Long-Standing Flashpoint

The Kashmir region has been a constant source of conflict between India and Pakistan since their independence in 1947. Both countries claim it in full but control it in parts. The region has seen three wars and countless skirmishes, especially along the LoC. Militant attacks have further strained the fragile peace over the decades.

Major incidents like the 2016 Uri attack and the 2019 Pulwama bombing have previously led to Indian military responses across the border. In both cases, tensions rose dangerously close to full-scale conflict, though international pressure helped contain them.

Global Reaction: Calls for Restraint

As expected, the global community is urging calm. UN Secretary-General Antonio Guterres called for "maximum restraint." The European Union, Bangladesh, and other nations echoed this sentiment.

UK Prime Minister Keir Starmer emphasized the importance of "dialogue and de-escalation," while US President Donald Trump expressed hope that the conflict would "end very quickly." US Secretary of State Marco Rubio stated that Washington is closely monitoring the situation.

What’s Next?

With tensions at a boiling point, both nations are under intense pressure from the international community to avoid further escalation. Whether these recent strikes spark more violence or lead to diplomatic negotiations remains to be seen.

As of now, the region — and the world — watches with bated breath.

Read More

How Ram Kapoor Lost 55 Kg Without Diets or Gym — Just a Mindset Shift

Ram Kapoor's 55 Kg Weight Loss: No Diets, No Gym — Just a Life-Changing Mindset

We often hear that weight loss requires strict diets and grueling gym routines. But popular actor Ram Kapoor is proving that true transformation begins in the mind. Once weighing 140 kilos and facing serious health issues, Ram didn't rely on crash diets or extreme workouts to turn his life around. Instead, he embraced a mindset shift that changed everything — and helped him lose 55 kilos in just 18 months.

Why Diets Didn’t Work

In a candid conversation with Cyrus Broacha, Ram shared that he had tried — and failed — to lose weight multiple times. In fact, he lost 30 kilos twice in the past, only to gain it all back. "Diets are temporary," he said. "They depend on willpower, and once that fades, so does the progress."

The Turning Point: Mindset Over Meal Plans

So what was different this time? It wasn’t a new workout regime or a fad diet. It was a change in mindset. Ram stopped treating weight loss as a short-term project. Instead, he decided to become a different kind of person — someone who lives like a healthy individual every day.

“There are two types of people: healthy people and unhealthy people. And they’re entirely different,” Ram said.

For him, the key to sustainable weight loss was learning to think, act, and live like someone who is naturally healthy. That meant reshaping his routine, building lasting habits, and changing how he looked at food and fitness — not for a few weeks, but for life.

What Did He Actually Do?

Ram’s new lifestyle was surprisingly simple:

• He ate just two meals a day
• He avoided snacking after sunset
• He focused on consistency, not intensity

This approach helped him steadily drop weight — going from 140 kg to 85 kg — while also improving his energy, health, and self-confidence.

A Role Model for His Family

Beyond his personal health, Ram’s journey set an important example for his children. By choosing long-term wellness over short-term results, he’s showing that true transformation isn't about losing weight — it's about changing who you are at the core.

Final Thoughts

Ram Kapoor’s story reminds us that sustainable health isn’t found in quick fixes. It starts with a mental shift — from temporary diets to permanent lifestyle changes. His journey is proof that when you change your mindset, you can truly change your life.

Read More

Moringa in Poultry Farming: A Natural Path to Healthier Chickens and Sustainable Agriculture

Moringa in Poultry Farming: A Natural Boost for Healthier Chickens and Sustainable Agriculture

As climate change, food security, and public health take center stage globally, the humble Moringa oleifera – often called the “Tree of Life” – is stepping into the spotlight. Known for centuries in traditional medicine, this fast-growing, drought-resistant tree is now being recognized for its value in poultry farming, offering a natural alternative to antibiotics and promoting sustainable food systems.

Why Moringa?

Moringa is packed with essential nutrients, including vitamins, minerals, and antioxidants. Its cultivation is simple and requires minimal water and inputs, making it ideal for smallholder farmers in regions facing climate stress. This makes Moringa not only a sustainable crop but also a powerful tool for climate resilience.

Benefits for Poultry Farming

When added to broiler chicken feed, Moringa has shown impressive results:

• Improves growth rates
• Boosts immunity
• Reduces mortality
• Provides a natural alternative to antibiotics

For consumers, this means healthier, more naturally raised poultry meat with fewer chemical residues.

Challenges to Widespread Adoption

Despite the benefits, larger poultry operations are hesitant to adopt Moringa due to key barriers:

• Lack of consistent bulk supply
• Limited awareness among farmers about its proper use

While small farmers can easily grow Moringa, scaling up its production and integrating it into commercial poultry systems remains a significant hurdle.

Aligning with Global Sustainability Goals

The use of Moringa supports multiple UN Sustainable Development Goals (SDGs), particularly in areas of good health, responsible production, and climate action. Its carbon-sequestering ability also contributes to climate change mitigation.

What Needs to Happen Next?

For Moringa to fulfill its potential in agriculture, we need:

• Increased research and trials on its use in livestock feed
• Public-private partnerships to establish reliable supply chains
• Educational programs to train farmers in effective use

A Win for Farmers, Consumers, and the Planet

The integration of Moringa into poultry farming offers a rare triple-win: healthier chickens, healthier people, and a healthier environment. It’s a clear example of how agricultural innovation can drive food system transformation.

Dr. Sharon Nobuhle Lungu is a sustainability researcher and former member of the FSNet Africa project under the Centre for the Advancement of Scholarship.

Read More

ভারত-পাকিস্তান সংঘর্ষে কাশ্মিরে রক্তাক্ত রাত

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি ও গোলাবর্ষণ, উত্তপ্ত কাশ্মির

৭ মে ২০২৫ | আন্তর্জাতিক ডেস্ক

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে আবারও চরম উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখা (LoC) বরাবর চলছে তীব্র গোলাগুলি ও গোলাবর্ষণ। মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যাচ্ছে।

পাকিস্তানি সামরিক সূত্র জানিয়েছে, ভারতের পক্ষ থেকে আজাদ কাশ্মিরে মিসাইল হামলার পর পাকিস্তানও পাল্টা জবাব দিয়েছে। তারা দাবি করেছে, ভারতের দুটি যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান বিমানবাহিনী। এছাড়া ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি ব্রিগেড সদরদপ্তরেও হামলা চালানো হয়েছে বলে জানায় একটি নিরাপত্তা সূত্র।

সীমান্তের দুদনিয়াল সেক্টরে ভারতীয় সেনাদের একটি চৌকি মিসাইল হামলায় ধ্বংস করা হয়েছে বলে এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে।

এদিকে রয়টার্স-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ভারতীয় পুলিশ জানিয়েছে, পাকিস্তানের গোলাবর্ষণে দুই নারী আহত হয়েছেন। তারা আরও জানায়, সীমান্তের অন্তত তিনটি স্থানে তীব্র গোলাবর্ষণ চলছে।

ভারতের হামলায় পাকিস্তানে এখন পর্যন্ত অন্তত তিনজন নিহত ও ১২ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে একটি শিশুও রয়েছে। এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী।

ভারতীয় সেনাবাহিনী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম X-এ জানায়, পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে পুঞ্চ-রাজৌরি অঞ্চলের ভিম্বার গলিতে গোলাবর্ষণ চালিয়েছে। জবাবে ভারতও উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে বলে জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।

উপসংহার

সীমান্তে নতুন করে এই সামরিক উত্তেজনা দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে। দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের এমন সংঘর্ষ বিশ্বজুড়ে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। পরিস্থিতির দ্রুত শান্তিপূর্ণ সমাধান কামনা করছে আন্তর্জাতিক মহল।

Read More

তীব্র সংঘর্ষের মাঝেই কাশ্মিরে বিধ্বস্ত তিন ভারতীয় যুদ্ধবিমান

কাশ্মিরে তিনটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত: উত্তপ্ত সীমান্তে নতুন উত্তেজনা

৭ মে ২০২৫ | আন্তর্জাতিক ডেস্ক

কাশ্মির সীমান্তে ফের উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। রয়টার্সের বরাতে জানা গেছে, ভারত-শাসিত জম্মু ও কাশ্মিরে তিনটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসনের চারটি সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এ ঘটনার আগে পাকিস্তান জানায়, ভারতের মিসাইল হামলার জবাবে তারা পাঁচটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিত করেছে। যদিও ভারতের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।

পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী জিও নিউজকে জানান, ভারতীয় বিমানগুলো পাকিস্তানের আকাশসীমা লঙ্ঘন করায় সেগুলো গুলি করে নামানো হয়। তিনি আরও বলেন, কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর তীব্র গুলিবিনিময় চলছে এবং পাকিস্তান বিমান বাহিনীর সব বিমান নিরাপদে রয়েছে।

জিও নিউজ আরও জানিয়েছে, ভূপাতিত হওয়া ভারতীয় বিমানগুলোর মধ্যে রয়েছে তিনটি রাফাল, একটি মিগ-২৯ ও একটি এসইউ-৩০ যুদ্ধবিমান।

এই ঘটনার পর থেকেই ভারতের কাশ্মির ও উত্তরাঞ্চলের কিছু অংশে আতঙ্ক বিরাজ করছে। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বেশ কিছু স্কুল, কলেজ এবং বিমানবন্দর। জনমনে ছড়িয়ে পড়েছে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা।

উপসংহার

কাশ্মির সীমান্তে এমন উচ্চমাত্রার সামরিক উত্তেজনা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও জটিল করে তুলছে। আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন। আগামী দিনে কী ঘটে, সে দিকে তাকিয়ে আছে গোটা অঞ্চল।

Read More