Sunday, July 20, 2025

বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার: সাতোশি নাকি মাস্ক?

🌍 কে হবেন বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার?

🌍 কে হবেন বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার?

বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন এলন মাস্ক, যার মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৩৫ হাজার কোটি ডলার। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, যার সম্পদ প্রায় ১৯ হাজার কোটি ডলার

গত বছর এলন মাস্কের সম্পদ একসময় ৪০ হাজার কোটি ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছিল। কিন্তু রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়া এবং একের পর এক বিতর্কিত সিদ্ধান্তের কারণে টেসলার শেয়ারে ধস নামে, ফলে কমে যায় তার সম্পদের পরিমাণ।

অনেকেই মনে করেন, এলন মাস্কই হতে যাচ্ছেন পৃথিবীর প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার—অর্থাৎ ১ লাখ কোটি ডলারের মালিক। কিন্তু মজার বিষয় হলো, পৃথিবীর প্রথম ট্রিলিয়ন ডলারের মালিক হয়তো হবেন না এলন মাস্ক কিংবা জেফ বেজোস!

বরং হবেন এমন একজন, যার নাম অনেকেই শোনেননি। তার নাম সাতোশি নাকামোতো—বিটকয়েনের স্রষ্টা। সাতোশি নিজের জন্য সংরক্ষণ করে রেখেছেন ১ মিলিয়ন বিটকয়েন একটি ওয়ালেটে—যা একেবারেই প্রকাশ্য, যে কেউ দেখতে পারে, তবে সেটি স্পর্শ করতে পারে না কেউই

💰 কিভাবে সাতোশি হতে পারেন ট্রিলিয়নিয়ার?

বর্তমানে একটি বিটকয়েনের দাম পৌঁছেছে ১ লক্ষ ১৮ হাজার মার্কিন ডলার-এ। ক্রিপ্টোবিশ্বের বিশ্লেষকদের মতে, এই দাম যেভাবে বেড়েই চলেছে, শিগগিরই এটি ১ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে।

সেদিনই সাতোশি নাকামোতোর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়াবে ১ ট্রিলিয়ন ডলার—সম্পূর্ণ লিকুইড ডিজিটাল সম্পদ, কোনো শেয়ারের কল্পিত মূল্য নয়।

❓ কিন্তু সাতোশি কে?

সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো—এই সাতোশি নাকামোতো কে, তা আজও কেউ জানে না। তিনি কি একজন ব্যক্তি, নাকি একটি দল—সেই প্রশ্নের উত্তর আজও রহস্য।

সম্ভবত তিনি যখন ট্রিলিয়ন ডলারের মালিক হবেন, তখনই হয়তো নিজেকে প্রকাশ করবেন। তবে বর্তমান হিসাব অনুযায়ী, তিনি ইতিমধ্যেই বিশ্বের ১২তম সর্বোচ্চ ধনী ব্যক্তি

📌 শেষ কথা

সুতরাং, ইতিহাসে প্রথম ট্রিলিয়ন ডলার আয়কারী ব্যক্তি হয়তো হবেন না কোনো মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির সিইও, বরং হবেন এক রহস্যময় নাম—সাতোশি নাকামোতো। নামটা কিন্তু মনে রাখবেন!

কে হবেন বিশ্বের প্রথম ট্রিলিয়নিয়ার?

🐝🌸 মৌমাছির বিষে স্তন ক্যানসারের চিকিৎসার সম্ভাবনা

🐝 মৌমাছির বিষে মিলতে পারে স্তন ক্যানসারের প্রতিষেধক

🐝 মৌমাছির বিষেই লুকানো ক্যানসার চিকিৎসার সম্ভাবনা!

মৌমাছির বিষ ক্যানসার চিকিৎসা গবেষণা

মৌমাছির হুলের বিষ যে বেশ যন্ত্রণাদায়ক, তা সবারই জানা। কিন্তু সেই বিষেই লুকিয়ে থাকতে পারে ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের এক সম্ভাবনাময় অস্ত্র।

অস্ট্রেলিয়ার হ্যারি পারকিনস ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল রিসার্চ এবং ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া-র বিজ্ঞানীদের এক গবেষণায় দেখা গেছে, মৌমাছির বিষে থাকা মেলিটিন (Melittin) নামক একটি যৌগ মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই স্তন ক্যানসারের কিছু আক্রমণাত্মক কোষ ধ্বংস করতে সক্ষম। অবাক করার বিষয় হলো, এই বিষ আশপাশের সুস্থ কোষগুলোর ওপর তেমন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে না।

💡 মেলিটিন কিভাবে কাজ করে?

গবেষকদের মতে, মেলিটিন কোষের বাইরের ঝিল্লিতে ছিদ্র সৃষ্টি করে, যার ফলে কোষের অভ্যন্তরীণ কার্যপ্রক্রিয়া দ্রুত ভেঙে পড়ে। শুধু তা-ই নয়, বিষ প্রয়োগের মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যেই এটি ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি ও বিভাজনের জন্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক সংকেত বন্ধ করে দিতে পারে।

🎯 কাদের ওপর গবেষণা চালানো হয়?

গবেষণায় বিশেষ করে ট্রিপল-নেগেটিভ এবং HER2-পজিটিভ ধরনের স্তন ক্যানসার কোষে মেলিটিনের শক্তিশালী কার্যকারিতা দেখা গেছে। এই দুই ধরনের ক্যানসার সাধারণত চিকিৎসা-প্রতিরোধী এবং মৃত্যুঝুঁকিপূর্ণ।

⚠️ ভবিষ্যতের জন্য সতর্কতা

এই গবেষণাটি ২০২০ সালে npj Precision Oncology জার্নালে প্রকাশিত হয়। তবে ২০২৫ সালেও মেলিটিন নিয়ে গবেষণা থেমে নেই। কিছু গবেষণায় মেলিটিনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে উদ্বেগও প্রকাশ করা হয়েছে।

তাই ভবিষ্যতের চিকিৎসায় এটি ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই এমন প্রযুক্তির প্রয়োজন হবে, যা সরাসরি টিউমারকে লক্ষ্য করে বিষ প্রয়োগ করতে সক্ষম হবে।

🌿 প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে বিপ্লব?

হয়তো একদিন প্রকৃতির এই উপাদান মরণব্যাধির চিকিৎসায় বিপ্লব ঘটাতে পারে। এটি কেবল গবেষণার ফল নয়, বরং ভবিষ্যতের সম্ভাবনাময় চিকিৎসার একটি পথ।

মৌমাছির বিষ, মেলিটিন, স্তন ক্যানসার চিকিৎসা, ট্রিপল নেগেটিভ ক্যানসার, HER2 পজিটিভ, Melittin in cancer treatment, natural cancer cure, bee venom cancer research

শিশুটি খাবার চেয়েছিল, হোটেলে নিয়ে ধর্ষণের পর বেল্ট দিয়ে পিটিয়ে হত্যা

যাত্রাবাড়ির হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার: একজনকে গ্রেপ্তার

Child in hotel

রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ির একটি হোটেল থেকে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতের স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জানিয়েছে, খাবার কিনে দেওয়ার পর সখ্যতা গড়ে ১২ বছরের ওই ছেলেশিশুটিকে হোটেলে নিয়ে ধর্ষণের পর হত্যা করে দুই যুবক।

ঘটনাটি ঘটে ১৪ জুলাই দুপুরে "আনোয়ারা" নামে একটি আবাসিক হোটেলের পাঁচতলার একটি কক্ষে।

পিবিআই জানিয়েছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম আল–আমিন (৩৪)। তাকে গতকাল শুক্রবার গাজীপুরের টঙ্গী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। আল-আমিন আজ শনিবার (১৯ জুলাই) হত্যা ও ধর্ষণের দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এ ঘটনার আরেকজন অভিযুক্ত, সাদ্দাম,কে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

আল-আমিনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে পিবিআই জানিয়েছে, ১২ জুলাই রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে ১২ বছর বয়সী শিশুটির সঙ্গে আল-আমিন ও সাদ্দামের পরিচয় হয়। বরিশাল যাওয়ার ট্রেন কখন ছাড়বে, তা জানতে শিশুটি তাদের কাছে চায়। তখন তারা জানায়, বরিশালে ট্রেন যায় না। একপর্যায়ে শিশুটি তাদের জানায়, সে এক দিন ধরে কিছু খায়নি। পরে তারা শিশুটিকে খাবার ও জুতা কিনে দেয়। সন্ধ্যায় শিশুটিকে যাত্রাবাড়ীর একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে যায় তারা। রাতে দুজন মিলে শিশুটিকে ধর্ষণ করে, এতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। সকালে আবারও ধর্ষণের চেষ্টা করলে শিশুটি বাধা দেয়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা বেল্ট দিয়ে শিশুটিকে পিটিয়ে হত্যা করে।

পিবিআই জানিয়েছে, ময়নাতদন্ত শেষে শিশুটির মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। তার পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে।




Child abuse, Child murder, Dhaka news, Bangladesh crime, Child rape case, Hotel incident, Crime investigation, Child safety, Breaking news Bangladesh, Justice for children

Popular News

Categories